Sunday, 11 September 2016

যমজ সন্তানকে স্তন্যপান করাতে করাতেও থেমে নেই অফিসের কাজ



ছোট্ট ছোট্ট চারটে হাত। চারটে পা। হাত-পা মিলিয়ে কচি কচি চল্লিশটা আঙুল। দু’জোড়া জুলজুলে চোখ সব সময় তাঁকেই খুঁজছে। কারণ তিনিই যে ওঁদের মা। মাত্র ৫ সপ্তাহ বয়সের দুই যমজ মেয়ের মা তিনি।
একদিকে ছোট সন্তানদের দেখাশোনা, অন্যদিকে কর্মজগতের পেশাদারিত্ব। দু’য়ের মধ্যে যে কোনও একটাকে বেছে নেওয়া নয়, একটার জন্য অন্য একটা দায়িত্বকে অবহেলা করা নয়, কী ভাবে মা হয়েও পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে হয় তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন হেইন কো।
নিউ ইয়র্কের ব্রুকলিনের বাসিন্দা হেইন কো পেশায় শিল্পী। সদ্য দুই মেয়ের মা হয়েছেন তিনি।
প্রতিটা নারীর কাছেই তাঁর মাতৃত্বের অনুভূতি অসামান্য। ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে’
-এমনটাই চান সকলে। কিন্তু তা বলে কাজে ফাঁকি দেওয়া নয়।
তাঁর দুই দায়িত্বই সমানভাবে পালন করছেন হেইন।
মা হওয়া মানেই মেয়েদের অবসর নিতে হবে, এমন ধারণাই প্রচলিত আমাদের সমাজে। কিন্তু এই রীতিকে
ভুল প্রমাণিত করতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন ছবি পোস্ট করেছিলেন হেইন নিজে।
হেইনের মতে, এখন দুনিয়া পাল্টেছে। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা প্রচলিত ধ্যান-ধারণাগুলো তাই আমাদের
পাল্টাতে হবে। মেয়েরা মা হতে পারে এবং তারপরেও নিজের কেরিয়ারে সফল হতে পারে।
হেইন বলছেন, বরং মেয়েদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে এখন অনেক বেশি আনন্দ
পাচ্ছেন তিনি। কাজের মধ্যে আলাদা উত্তেজনা এসেছে। শুধু তাই
নয়, ওদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে কাজটাকে আরও এনজয় করছেন হেইন।
হেইনের কাছে মাতৃত্ব জীবনের অন্য আর পাঁচটা চ্যালেঞ্জের মতোই একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সেটা অ্যাকসেপ্ট
করতে হবে। কাজ থেকে পালিয়ে যাওয়া মানেই আসলে হেরে যাওয়া।
হেইন বলছেন, ‘শুধুমাত্র বাইরে থেকে দেখে মেয়েদের বিচার করার দিন এখন অতীত। আমি মা হয়েছি।
আমি আমার জীবনটা উপভোগ করছি, কিন্তু অবশ্যই তা আমার মতো করে।যেন থাকে দুধে-ভাতে’ 
-এমনটাই চান সকলে। কিন্তু তা বলে কাজে ফাঁকি দেওয়া নয়। 
তাঁর দুই দায়িত্বই সমানভাবে পালন করছেন হেইন।
মা হওয়া মানেই মেয়েদের অবসর নিতে হবে, এমন ধারণাই প্রচলিত আমাদের সমাজে। কিন্তু এই রীতিকে 
ভুল প্রমাণিত করতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন ছবি পোস্ট করেছিলেন হেইন নিজে।
হেইনের মতে, এখন দুনিয়া পাল্টেছে। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা প্রচলিত ধ্যান-ধারণাগুলো তাই আমাদের 
পাল্টাতে হবে। মেয়েরা মা হতে পারে এবং তারপরেও নিজের কেরিয়ারে সফল হতে পারে।
হেইন বলছেন, বরং মেয়েদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে এখন অনেক বেশি আনন্দ 
পাচ্ছেন তিনি। কাজের মধ্যে আলাদা উত্তেজনা এসেছে। শুধু তাই 
নয়, ওদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে কাজটাকে আরও এনজয় করছেন হেইন।
হেইনের কাছে মাতৃত্ব জীবনের অন্য আর পাঁচটা চ্যালেঞ্জের মতোই একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সেটা অ্যাকসেপ্ট 
করতে হবে। কাজ থেকে পালিয়ে যাওয়া মানেই আসলে হেরে যাওয়া।
হেইন বলছেন, ‘শুধুমাত্র বাইরে থেকে দেখে মেয়েদের বিচার করার দিন এখন অতীত। আমি মা হয়েছি। 
আমি আমার জীবনটা উপভোগ করছি, কিন্তু অবশ্যই তা আমার মতো করে।


No comments:

Post a Comment